Read more
রোগ প্রতিরোধে আপেল
ছোট বড়  সবার পরিচিত ফল আপেল। নিয়মিত তাজা ও  বিষমুক্ত আপেল খাওয়া খুব উপকারী। ওজন কমাতে আমাদের চেষ্টার শেষ নেই। আবার মরণব্যাধি ক্যান্সার এর কথা ও আমরা জানি। ক্যান্সার মানেই তো মৃত্যুর কাছে পৌঁছে যাওয়া। এটা এমনি প্রাণঘাতী রোগ ,যে রোগাক্রান্ত শরীরের অংশ কেটে ফেললে ও রেহাই নেই। অথচ ক্যান্সার প্রতিরোধেও দারুন উপকারী আপেল। নিয়মিত আপেল খেলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা অনেকটা কমে যায়। হৃদপিন্ড সুস্থ রাখতেও আপেল সাহায্য করে। 
সবল হার্ট এর জন্য :হার্ট এর জন্য আপেল কে কার্যকরী ঔষুধ বলা যায়। তাছাড়া কোলেস্টোরল এর মাত্রা কম রাখতেও আপেল সাহায্য করে। যারা প্রতিদিন ২ টি আপেল খায় তাদের কোলেস্টোরল এর মাত্রা অন্যদের  থেকে কম থাকে।
ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধ :ফুসফুস ক্যান্সার প্রতিরোধেও আপেল যথেষ্ট কার্যকর। যারা বেশি বেশি আপেল খায় তাদের ফুসফুস ক্যান্সার এ আক্রান্ত হওয়ার আশংকা অর্ধেক কমে যায়। 
স্তন ক্যানসার প্রতিরোধক :আপেল স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে। এক গবেষণায় দেখা গেছে ,যেসব মহিলা প্রতিদিন একটি করে আপেল খায় ,অন্যদের চেয়ে তাদের এ রোগটি হওয়ার আশংকা ১৭ শতাংশ কমে যায়। আপেলের সংখ্যা যত বাড়বে  ,স্তন ক্যান্সার হওয়ার আশংকাও তত  কমবে। প্রতিদিন ৩টি আপেল খেলে এই আশংকা ৩৯ভাগ কমে যায়। সংখ্যা টা যদি ৬ হয় তাহলে সেই শংকাটা নেমে যায় ৪৪ শতাংশে। 
ওজন কমানো :ওজন কমাতে অনেকেই খাওয়াদাওয়া কমিয়ে দেয়। আপেল তাদের জন্য একটু হলেও স্বস্তির বিষয় হয়ে আসতে পারে। কেননা আপেল ওজন কমানোর লড়াইয়ে দারুন কার্যকরী। বিশেষ করে যেসব মহিলা ওজন কমাতে  চায় তারা দৈনিক ৩ টি করে আপেল খেলে ডায়েট করার চেয়ে ভালো ফল পাবে। 
আজ্মা প্রতিরোধে :এক গবেষণায় দেখা যায় ,যেসব শিশু প্রতিদিন আপেলের রস খায়,অন্যদের চেয়ে তাদের এ রোগটি হওয়ার আশংকা কম থাকে। যেসব মা সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থায় আপেল খায় তাদের সন্তান ও এই রোগে আক্রান্ত কম হয়। 



 
 











 
 
 
1 Reviews
Great
ReplyDelete